AN UNBIASED VIEW OF বাংলা কার্টুন

An Unbiased View of বাংলা কার্টুন

An Unbiased View of বাংলা কার্টুন

Blog Article

শিবা তার দাদা-দাদীর সাথে ভেদাস সিটি নামক শহরে বাস করে। সে একজন বাচ্চা নায়ক। শিবা এমন more info একজন দুঃসাহসী, বুদ্ধিমান বালকের নাম যে সরকারের পক্ষ হয়ে সমাজ বিরোধীদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করে।

বিষয়বস্তুতে চলুন প্রধান মেনু প্রধান মেনু

ভারতীয় অ্যানিমেটেড টেলিভিশন ধারাবাহিক

নিকেলোডিয়ন (ভারতীয় টিভি চ্যানেল)-এর মৌলিক অনুষ্ঠান

মিঠু: মীনার সবচেয়ে কাছের বন্ধু ও তার পোষা টিয়া।

আদির নীল গেঞ্জি, ইউদী সবুজ & রিভা মাঝে মধ্যে নীল পোশাক পরেন।

মীনা ধারাবাহিকের বিভিন্ন পর্বগুলোর মধ্যে আছে:[৭]

১৯৯১ থেকে ২০০০ সালকে দক্ষিণ এশিয়ার মেয়েশিশুদের দশক ঘোষণা করেছিল জাতিসংঘ। জাতিসংঘ শিশু তহবিল এটি প্রসারের দায়িত্ব নেয়। সে সময় ডেনমার্ক সরকার দক্ষিণ এশিয়াতে অ্যানিমেশন কার্টুন তৈরির জন্য অর্থসহায়তা দেয়ার প্রস্তাব দিলে বাংলাদেশ রাজি হয়। মীনা কার্টুন ১৯৯০ সালে ইউনিসেফ বাংলাদেশের যোগাযোগ বিভাগের নিল ম্যাককি ও কোল ডজের নেতৃত্ব যাত্রা শুরু করে।[৪] ইউনিসেফের যোগাযোগ বিভাগের প্রধান কানাডীয় নিল ম্যাককির নির্দেশনায় ইউনিসেফের যোগাযোগ বিশেষজ্ঞ শামসুদ্দিন আহমেদ পরিকল্পনা করেন। এ অঞ্চলের সব দেশের মানুষের কথা বিবেচনা করে মীনা নামটি প্রস্তাব করা হয়। ভারতের মুম্বাইয়ের রামমোহন প্রতিটি চরিত্রের পোশাক কী হবে, তাদের অবয়ব কী হবে, সেগুলো আঁকেন। মীনা কার্টুনের প্রথম পর্ব ‘মুরগিগুলো গুণে রাখ’ ফিলিপাইনে যুক্তরাষ্ট্রের অ্যানিমেশন স্টুডিও হানা বারবারায় তৈরি করা হয়। পরে মীনা কার্টুন মুম্বাইয়ের রামমোহন স্টুডিওতে তৈরি হয়। এখন বাংলাদেশেই মীনা কার্টুন তৈরি হয়।[৫] মীনা কার্টুন তৈরিতে র‍্যাচেল কার্নেগি ইউনিসেফের মীনা প্রকল্পের পরামর্শক হিসেবে কাজ করেন। নুজহাত শাহজাদি ও ভারতের মীরা আঘি প্রকল্পে যুক্ত ছিলেন। কার্টুনের থিম গানের গায়িকা বলিউডের সুষমা শ্রেষ্ঠ। [২]

শিবা তার দাদা-দাদীর সাথে ভেদাস সিটি নামক শহরে বাস করে। সে একজন বাচ্চা নায়ক। সে অনেক গুন্ডাদের সম্মুখীন হয় যারা এই শহরের ব্যক্তি এবং শহরকে ক্ষতি করতে চায়। গুন্ডারা তাকে বাচ্ছা বললে সে গুন্ডাদের বলে,"আমাকে বাচ্ছা বলো না আঙ্কেল।" তারপর ফাইট করে বলে, "শিবা, শিবা আমার নাম।" শিবা প্রাকৃতিক শক্তিতে বলিয়ান একজন বালক। সে তার আশ্চর্য সাইকেল নিয়ে শত্রুদের সাথে মোকাবেলা করে। শিবার সাইকেল রিমোট কন্ট্রোল। শিবার সাইকেলটি জলে গেলে তা দ্রুতযান নৌকার মতো হয়ে যায়। আকাশে গেলে উড়ে। সে তার হাত ঘড়ি দিয়েও সাইকেল নিয়ন্ত্রণ করে। ঘড়িতে কথা বললে সাইকেলের স্পিকারে তা শোনা যায়। যদি শিবাকে গুন্ডারা বন্দি অথবা বেঁধে ফেলে তখন সে "ওয়াচ কাটার মোড অন.

বাংলাদেশ টেলিভিশনে মীনা কার্টুন দেখানোর পাশাপাশি রেডিওতে প্রচারিত হয় মীনার অনুষ্ঠান। ইউনিসেফ ও বিবিসি ওয়ার্ল্ড সার্ভিস প্রথম রেডিওর জন্য মীনা সিরিজ তৈরি করে। ৬৮টি ভ্রাম্যমাণ ফিল্ম ইউনিটের মাধ্যমে মীনা পৌঁছে গেছে দেশের আনাচ-কানাচে। প্রাথমিক বিদ্যালয়, ব্র্যাকসহ বিভিন্ন এনজিওর আনুষ্ঠানিক ও অনানুষ্ঠানিক শিক্ষা প্রকল্পে মীনা কমিক বইগুলো সহায়ক পাঠ উপকরণ হিসেবে ব্যবহূত হয়।[৯] ১৯৯৩ থেকে ২০০৪ সাল পর্যন্ত বাংলাদেশ বিমান তাদের ফ্লাইটের অভ্যন্তরীণ বিনোদন কর্মসূচিতে মীনা কার্টুন অন্তর্ভুক্ত করে। প্রতিটি ফ্লাইটে মীনা কার্টুন প্রদর্শিত হতো।

শিবা তার আশ্চর্য সাইকেল নিয়ে শত্রুদের সাথে মোকাবেলা করে। শিবার সাইকেল রিমোর্ট কন্ট্রোল। শিবার সাইকেলটি পানিতে গেলে তা দ্রুতযান নৌকার মতো হয়ে যায়। আকাশে গেলে উড়ে। সে তার হাত ঘড়ি দিয়েও সাইকেল নিয়ন্ত্রণ করে। ঘড়িতে কথা বললে সাইকেলের স্পিকারে তা শোনা যায়।

ইউনিসেফ, হান্না-বারবারা কার্টুনস, টুনবাংলা

মীনা: সামাজিক মূল্যবোধ পরিবর্তনকারী এক যুগান্তকারী চরিত্র

এ পৃষ্ঠায় শেষ পরিবর্তন হয়েছিল ১১:২০টার সময়, ১৪ আগস্ট ২০২৪ তারিখে।

সংবাদমাধ্যমে শিশু সংক্রান্ত প্রতিবেদন যাতে আরও ভালো হয় সেলক্ষ্যে সাংবাদিকদের মধ্যে সচেতনতা তৈরির লক্ষ্য নিয়ে ২০০৫ সালে মীনা মিডিয়া অ্যাওয়ার্ড চালু করে ইউনিসেফ বাংলাদেশ। ২০১২ সালে ইউনিসেফ একটি সরাসরি রেডিও শো শুরু করে যেখানে মীনা, মিঠু ও রাজুকে উপস্থাপক হিসাবে দেখানো হয়। ২০১৬ সালে ইউনিসেফের ৭০তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে ইউনিসেফ বাংলাদেশ ‘মীনা গেম’ চালু করে।[৮]

Report this page